কোথায় পা’লিয়েছে সেই এসআই আকবর-সিলেটের বন্দরবাজার ফাঁ’ড়ির ইনচার্জ এসআই আকবর হোসেন ভূঁইয়া ভা’রতে পা’লিয়ে গেছেন বলে নিশ্চিত হয়েছেন গো’য়েন্দারা। তাকে পা’লাতে সা’হায্য করে হেলাল আহমদ নামে এক চো’রাকারবারি। আ’কবরের সঙ্গে তার আ’ত্মীয়, সং’বাদকর্মী আবদুল্লাহ আল




নোমানও ছিলেন বলে জানা গেছে। এদিকে সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে তিনি ভারতে পা’লিয়ে গেছেন বলে দাবি ক’রেছে পিবিআই। সিলেটের পু’লিশ সুপার মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘আকবরকে ধ’রার জন্য সম্ভাব্য সব জায়গায় ত’ল্লাশি চা’লানো হয়। আকবরের সহযোগী নোমানের




সঙ্গে আকবর থাকতে পারে এমন খবরের ভিত্তিতে নোমানের কোম্পানীগঞ্জের গ্রামের বাড়ি এবং তার শ্বশুর বাড়ি নারায়ণগঞ্জেও ত’ল্লাশি চা’লানো হয়। নোমানের স্ত্রী, মা ও বাবাকে জি’জ্ঞাসাবাদে নো’মানের উপস্থিতি জানা যায়নি। তবে আ’কবর নোমানের মাধ্যমেই ১৪ অক্টোবর ভোরে সিলেট ত্যা’গ ক’রেছে এমনটা




নিশ্চিত করে বলা যায়। তিনি আরও বলেন, ‘এসআই আকবরকে দেশত্যাগে সহায়তা করেছে বলে অভিযোগের ভিত্তিতে চো’রাকারবারি হেলালকে রি’মান্ডে নি’য়েও জি’জ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। কিন্তু সে স্বীকার করেনি। হেলালকে অ’বৈধভাবে পা’থর উ’ত্তোলনের অন্য একটি মাম’লায় গ্রে’ফতার দে’খানো হয়েছে।’ এ বিষয়ে মা’মলার ত’দন্ত ক’র্মকর্তা পিবিআইর প’রিদর্শক মোহাম্মদ মহিদুল ইসলামের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করেও তার বক্তব্য মেলেনি।




এদিকে, হেলালের মাধ্যমে আকবর ও নোমান দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছে পিবিআই। গো’য়েন্দা সংস্থার কাছেও এমন তথ্য রয়েছে। চো’রাকারবারি হেলালকে ২২ অক্টোবর একটি মা’মলায় গ্রেপ্তার করেছে আ’ইনশৃঙ্খলা বা’হিনী। পিবিআইয়ের মা’মলায় হেলাল ও নো’মানকে আ’সামি করা হতে পারে বলে ত’দন্তকারী ক’র্মকর্তা আ’ভাস দি’য়েছেন।bd24live